নিজের প্রতি সম্মান থাকাটা গুরুত্বপূর্ন!
আমি সেসব মানুষকে প্রচন্ড অপছন্দ করি, যারা লুতুপুতু পুতুপুতু করতে করতে একটা ছ্যাছড়ার মতো আরেকটা মানুষের পেছনে লেগে থাকে।
পাত্তা দিচ্ছে না, অবহেলা করতেছে, অসম্মান করতেছে, তারপরও তার পেছনে প্রভুভক্তি দেখানো মানে, নিজেকে অসম্মান করা!
পাত্তা দিচ্ছে না, অবহেলা করতেছে, অসম্মান করতেছে, তারপরও তার পেছনে প্রভুভক্তি দেখানো মানে, নিজেকে অসম্মান করা!
তোমার নিজের একটা ব্যক্তিত্ব আছে! আত্মসম্মানবোধ আছে!
ব্যক্তিগত শ্রদ্ধার একটা জায়গা আছে!
এসবকে তুচ্ছ করে, তুমি একটা মানুষের সামনে কুকুর হয়ে বসে থাকো!
তোমার জন্য আমার মায়া হয়!
ব্যক্তিগত শ্রদ্ধার একটা জায়গা আছে!
এসবকে তুচ্ছ করে, তুমি একটা মানুষের সামনে কুকুর হয়ে বসে থাকো!
তোমার জন্য আমার মায়া হয়!
কারো প্রতি তোমার দূর্বলতা থাকতেই পারে! কারো জন্য তোমার শূন্যতা অনুভব হতেই পারে!
কোন একটা নির্দিষ্ট মানুষ তোমার চাহিদার জায়গা নিতেই পারে!
এগুলো সহজ সরল স্বাভাবিক ব্যপার!
অস্বাভাবিক হলো, এসব দূর্বলতাকে প্রশ্রয় দিয়ে অন্য একটা মানুষের কাছে ছোট হয়ে থাকা!
কোন একটা নির্দিষ্ট মানুষ তোমার চাহিদার জায়গা নিতেই পারে!
এগুলো সহজ সরল স্বাভাবিক ব্যপার!
অস্বাভাবিক হলো, এসব দূর্বলতাকে প্রশ্রয় দিয়ে অন্য একটা মানুষের কাছে ছোট হয়ে থাকা!
একটা কথা মাথায় রাখতে হবে,
কাউকে ভালোবাসা মানে নিজেকে ছোট করে তাকে পেতেই হবে, তা না!
যে মানুষটা তোমাকে ভালোবাসবে, সে তোমাকে ছোট হতে দিবেনা!
অবহেলা করবেনা! পাত্তাহীনতায় আক্রান্ত হতে দিবেনা!
যে ভালোবাসবে, সে তোমাকে তোমার প্রাপ্ত সম্মানটুকু অন্তত দিবে।
যে মানুষ তোমার আত্মসম্মানের জায়গাটায় আঘাত করে, তাকে ভালোবাসার স্পর্ধা দেখাও কিভাবে?
কাউকে ভালোবাসা মানে নিজেকে ছোট করে তাকে পেতেই হবে, তা না!
যে মানুষটা তোমাকে ভালোবাসবে, সে তোমাকে ছোট হতে দিবেনা!
অবহেলা করবেনা! পাত্তাহীনতায় আক্রান্ত হতে দিবেনা!
যে ভালোবাসবে, সে তোমাকে তোমার প্রাপ্ত সম্মানটুকু অন্তত দিবে।
যে মানুষ তোমার আত্মসম্মানের জায়গাটায় আঘাত করে, তাকে ভালোবাসার স্পর্ধা দেখাও কিভাবে?
আমাকে মাঝে মাঝে অনেকে বলে-
ভাইয়া,আমি একজনকে ভালোবাসি! তবে সে আজকাল আমাকে অবহেলা করে! গালাগালি করে! পাত্তা দেয়না! ঠিক মতো কথা বলেনা! আমার কি করা উচিত?
আমি সবসময় একটাই উত্তর দেই-
ছেড়ে দাও!
তখন ওপাশ থেকে সে বলে-
ভালোবাসি যে!
ভাইয়া,আমি একজনকে ভালোবাসি! তবে সে আজকাল আমাকে অবহেলা করে! গালাগালি করে! পাত্তা দেয়না! ঠিক মতো কথা বলেনা! আমার কি করা উচিত?
আমি সবসময় একটাই উত্তর দেই-
ছেড়ে দাও!
তখন ওপাশ থেকে সে বলে-
ভালোবাসি যে!
এই জায়গাটায় এসে আমি ভ্যাবাচ্যাকা খেয়ে যাই! ভালোবাসলেই নিজের আত্মসম্মানটুকু খোয়াতে হবে, এই নিয়মটা কে বানিয়ে দিয়েছে?
ভালোবাসা না পেলে কষ্ট হবে! ভালোবাসার মানুষকে না পেলে অসহায় অনুভব হবে! শূন্যতা জন্মাবে!
অথচ,
তোমার সম্মানটুকু যার কাছে গুরুত্ব পায়না, তার সাথে সারাজীবন থেকেই তোমার লাভটা কি?
এই ভালো থাকার বৃথা চেষ্টাটাই তোমাকে খারাপ থাকার পথ সৃষ্টি করে দিবে!
ভালোবাসা না পেলে কষ্ট হবে! ভালোবাসার মানুষকে না পেলে অসহায় অনুভব হবে! শূন্যতা জন্মাবে!
অথচ,
তোমার সম্মানটুকু যার কাছে গুরুত্ব পায়না, তার সাথে সারাজীবন থেকেই তোমার লাভটা কি?
এই ভালো থাকার বৃথা চেষ্টাটাই তোমাকে খারাপ থাকার পথ সৃষ্টি করে দিবে!
পৃথিবীটা কঠিন!
এখানে সবকিছু সবসময় তোমার চাওয়া পাওয়ার মতো হবেনা! সবকিছু পেয়ে গেলে বেঁচে থাকার আনন্দ নষ্ট হয়!
জীবনে সকল প্রাপ্তিকে মেনে নেওয়ার মতো করে, অপ্রাপ্তিকেও মেনে নিতে হয়!
তোমার চাহিদার মানুষটা তোমার জন্য জন্মায়নি বলেই, সে তোমার হয়নি!
সব মানুষ তোমার হবেনা।
কেউ কেউ চাইবার আগে ভালোবাসা পেয়ে যায়! কেউ শতবার চেয়েও ভালোবাসা পায়না!
এই প্রাপ্তি অপ্রাপ্তি নিয়েই জীবন!
এখানে সবকিছু সবসময় তোমার চাওয়া পাওয়ার মতো হবেনা! সবকিছু পেয়ে গেলে বেঁচে থাকার আনন্দ নষ্ট হয়!
জীবনে সকল প্রাপ্তিকে মেনে নেওয়ার মতো করে, অপ্রাপ্তিকেও মেনে নিতে হয়!
তোমার চাহিদার মানুষটা তোমার জন্য জন্মায়নি বলেই, সে তোমার হয়নি!
সব মানুষ তোমার হবেনা।
কেউ কেউ চাইবার আগে ভালোবাসা পেয়ে যায়! কেউ শতবার চেয়েও ভালোবাসা পায়না!
এই প্রাপ্তি অপ্রাপ্তি নিয়েই জীবন!
এই ছোট্ট একটা জীবন, তুমি কারো পাত্তাহীনতায় কাটিয়ে দিচ্ছো, এটা ভাবলেই আমার শরীরে জ্বর আসে!
কার জন্য মাঝে মাঝে থেমে যাও তুমি, যে তোমাকে ছাড়াই দিব্যি চলছে!
বাঁচো!
বাঁচতে শিখো!
সবকিছু চলে যাওয়ার পরও যখন দেখবে, নিজের আত্মসম্মানবোধটাকে হারাওনি, তখন একটা তৃপ্তির ঢেকুর আসবে!
আত্মসম্মানটা না থাকলে কিছুই থাকেনা আর!
কার জন্য মাঝে মাঝে থেমে যাও তুমি, যে তোমাকে ছাড়াই দিব্যি চলছে!
বাঁচো!
বাঁচতে শিখো!
সবকিছু চলে যাওয়ার পরও যখন দেখবে, নিজের আত্মসম্মানবোধটাকে হারাওনি, তখন একটা তৃপ্তির ঢেকুর আসবে!
আত্মসম্মানটা না থাকলে কিছুই থাকেনা আর!
আমি অনেক মানুষকে দেখেছি, নিজেকে সে নিজেই সম্মান করেনা!
নিজের জন্য বাঁচতে পারেনা! নিজেকে ভালোবাসতে পারেনা!
তাদের ভেতর বেঁচে থাকার ইচ্ছার চেয়ে কুকুর হয়ে বসে থাকার প্রবনতা বেশি!
নিজের জন্য বাঁচতে পারেনা! নিজেকে ভালোবাসতে পারেনা!
তাদের ভেতর বেঁচে থাকার ইচ্ছার চেয়ে কুকুর হয়ে বসে থাকার প্রবনতা বেশি!
মানুষহীনতায় বেঁচে থাকা কষ্ট দেয়! নিজের সম্মানহীনতায় বেঁচে থাকা তোমাকে একটা আবর্জনার জীবন দেয়!
তুমি কিভাবে বাঁচবে, চয়েজ তোমার!
তুমি কিভাবে বাঁচবে, চয়েজ তোমার!
ভালোবাসো, তুমুল ভালোবাসো, ভেঙেচূরে ভালোবাসো, তবে নিজের চেয়ে বেশি কাউকে ভালোবাসতে যেও না!
নিজের চেয়ে বেশি কাউকে ভালোবাসা মানে নিজেকে ঠকিয়ে বেঁচে থাকা!
নিজের চেয়ে বেশি কাউকে ভালোবাসা মানে নিজেকে ঠকিয়ে বেঁচে থাকা!
নিজেকে ভালোবাসো! নিজেকে সম্মান করো! যে মানুষ তোমাকে সম্মান করতে জানে না, সে মানুষ কখনোই তোমার জীবনে সঠিক মানুষ না!
ভুল মানুষের পেছনে সময় বিনিয়োগ করার মতন ভুল পৃথিবীতে দ্বিতীয়টি নেই!
Comments
Post a Comment