১. ভালো লাগেনা মানে যে ভালো লাগেনা, ব্যপারটা এমন নয়! মাঝে মাঝে এমন হয় যে, জিনিসটা আমার নয় বলে ভালো লাগেনা!
ভালো লাগেনা মানে, প্রচন্ড ভালো লাগে! ব্যক্তিগত অধিকার নেই বলে তাচ্ছিল্য করি!
২. মানুষ চায়, তার মন খারাপের ব্যপারটা একজন নির্দিষ্ট মানুষ এমনি এমনিই বুঝে যাক! অথচ, সে নিজেও অন্য একটা মানুষের মন খারাপ ব্যপারটা কোন রকম সিগন্যাল ছাড়া বুঝতে পারেনা।
পৃথিবীর সমস্ত কিছু বুঝতে হলে, একটা না একটা ক্লু থাকা লাগে।
কোন রকম সিগন্যাল ছাড়াই যে মন খারাপ বুঝে যায়, সে মানুষ না, ঈশ্বর হতে পারেন। আমি চাইনা, আমার কাছের মানুষ ঈশ্বর হোক। ঈশ্বর যেমন মন খারাপ বুঝতে পারে, তেমনি ভন্ডামিও বুঝতে পারে। সিগন্যাল ছাড়া সবকিছু বুঝতে পারার মতো সমস্যা, পৃথিবীতে আর কিছু নেই।
৩. সম্পর্ক মানেই সারাজীবন একসাথে রয়ে যাওয়া না। সম্পর্ক মানে, একসাথে পথ চলতে চলতে দুজন দুদিকে চলে যাবে।
কারো কারো ভিন্ন পথে না যাওয়াটাই আসলে এক্সেপশন! এক্সেপশন ক্যান নট বি অ্যান এক্সামপল!
৪. প্রেম এট ফার্স্ট সাইট কখনো হয়না। প্রথম দেখায় যেটা হয়, সেটা কাম এট ফার্স্ট সাইট!
৫. বামন যেমন চাঁদ ছুঁতে পারেনা, চাঁদও তেমন বামনকে ছুঁতে পারেনা।
বামন হয়ে চাঁদ ধরতে যেওনা এটা শুনে অপমানিত হওয়ার কিছু নেই। আমি বরং চাঁদকে বলি, চাঁদ হয়ে বামন ছুঁতে যেওনা।
থিংক আউট অব দ্যা বক্স!
৬. জীবনে ক্লাস মেইনটেইন করে চলতে শেখাটা জরুরী! রিক্সাওয়ালা হয়ে চৌধুরি সাহেবের মেয়েকে ভালোবাসাটা অন্যায় না। তবে ভালোবাসা অন্ধ হওয়ার চেয়ে দৃশ্যমান হওয়া ভালো।
রিক্সা চালিয়ে চৌধুরী সাহেবের মেয়ের টয়লেট টিস্যু কেনার টাকা উপার্জন হবে কিনা, এই চিন্তা না করে ভালোবাসার প্রয়োজন নেই।
অবচেতন ভাবে হয়ে যাওয়া প্রেমের চেয়ে সচেতন প্রেম উত্তম!
৭. তোমাকে ছাড়া আর কাউকেই তার শরীরের অধিকার যে দিতে পারবেনা বলেছিলো, তারও বাচ্চা হবে!
এবং এটাই সত্যি যে, বাচ্চা কখনো বায়বীয় পদ্ধতিতে হয়না।
৮. আমাদের দূরত্বের পর যে গুরুত্বহীন মানুষ তোমার জীবনে আসবে, ভালোবাসা না থাকলেও সঙ্গম তুমি ঠিকই উপলব্ধি করবে।
বৈধতা নামক পাশের বালিশের অধিকারে থাকা মানুষের নগ্ন শরীরের সামনে হৃদপিন্ড অসহায় হয়ে যায়!

Comments

Popular posts from this blog