ধরা যায়না, ছোয়া যায়না, চোখের দিকে তাকিয়ে থেকে মোহগ্রস্থ হওয়া যায়না!
তবুও এসব ঘুমহীন জেগে থাকাই আমাদের দূরত্ব কমিয়ে দেয়!
তবুও এসব ঘুমহীন জেগে থাকাই আমাদের দূরত্ব কমিয়ে দেয়!
রাতের অন্ধকার বাড়ে, আমাদের দূরত্ব কমতে থাকে! দিনের ম্যাচিউরিটি মুখ থুবরে পরে থাকে একটা ক্লান্ত বালিশে!
বুকের ভেতর শূন্যতার চাষাবাদ চলে, আমরা চলে যাই আমাদের সুন্দর সময়ে!
একটা পুরাতন স্মৃতির ঘ্রাণ টের পাওয়া যায়, বুকের কোমল অনুভূতিতে!
দিনের ব্যস্ততা আশ্রয় চায় রাত্রিকালীন নির্ভরশীলতার বুকে!
বুকের ভেতর শূন্যতার চাষাবাদ চলে, আমরা চলে যাই আমাদের সুন্দর সময়ে!
একটা পুরাতন স্মৃতির ঘ্রাণ টের পাওয়া যায়, বুকের কোমল অনুভূতিতে!
দিনের ব্যস্ততা আশ্রয় চায় রাত্রিকালীন নির্ভরশীলতার বুকে!
রাত হলে, দূরের মানুষ কাছে চলে আসে!
এত'টা কাছে, যেখানে একটা দেহহীন কল্পনার মানুষের নিঃশ্বাসের অস্তিত্বও টের পাওয়া যায়!
এত'টা কাছে, যেখানে একটা দেহহীন কল্পনার মানুষের নিঃশ্বাসের অস্তিত্বও টের পাওয়া যায়!
অন্ধকারের আমন্ত্রনে, বুকের ভেতর একটা আস্ত আকাশ ঢুকে যায়!
সেই সব ব্যক্তিগত আকাশে তাকালেই কেবল শূন্যতারা মাথা জাগিয়ে কুর্নিশ করে!
সেই সব ব্যক্তিগত আকাশে তাকালেই কেবল শূন্যতারা মাথা জাগিয়ে কুর্নিশ করে!
এসব হাসফাস লাগা রাতে, বেঁচে থাকার সমস্ত ডেফিনেশন বদলে যেতে শুরু করে!
প্রচন্ড নিঃসঙ্গতায়ও নিঃসঙ্গ হওয়া যায়না! নিঃসঙ্গতায় মানুষ আসলে একা হয়না কখনো, কেউ না কেউ বুকের ভেতর থাকে বলেই মানুষ নিঃসঙ্গতা অনুভব করে!
প্রচন্ড নিঃসঙ্গতায়ও নিঃসঙ্গ হওয়া যায়না! নিঃসঙ্গতায় মানুষ আসলে একা হয়না কখনো, কেউ না কেউ বুকের ভেতর থাকে বলেই মানুষ নিঃসঙ্গতা অনুভব করে!
এসব মন খারাপের মাঝরাতে আমি ঈশ্বরের পায়ে চুমু খেয়ে বলি,
" প্রচন্ড একাকিত্বেও আমি কখনো একা হইনা কেন, ঈশ্বর?"
" প্রচন্ড একাকিত্বেও আমি কখনো একা হইনা কেন, ঈশ্বর?"
Comments
Post a Comment