" সে শুধু আমার " এই কথাটা আমি কখনো চিন্তাই করিনা!
কাউকে আমার বলার আগে আমি ভাবি, আমি নিজেই তো আসলে কারো না!
পৃথিবীর কোথাও না কোথাও কেউ হয়তো ভেবে বসে আছে, "আমি শুধু তার"!
আসলেই কি আমি আমার নিজেকে কাউরে দিতে পেরেছি?
কাউকে আমার বলার আগে আমি ভাবি, আমি নিজেই তো আসলে কারো না!
পৃথিবীর কোথাও না কোথাও কেউ হয়তো ভেবে বসে আছে, "আমি শুধু তার"!
আসলেই কি আমি আমার নিজেকে কাউরে দিতে পেরেছি?
এই পৃথিবীতে একটা মানুষও পুরোপুরি অন্য কারো হয়না!
নিজের সমস্তটা আসলে কাউকে দেওয়া যায়না! তুমি প্রায়ই শুনতে পাবে "তুমি শুধু আমার" কিন্তু কখনো বলতে শুনবেনা, "আমি শুধু তোমার!"
নিজের সমস্তটা আসলে কাউকে দেওয়া যায়না! তুমি প্রায়ই শুনতে পাবে "তুমি শুধু আমার" কিন্তু কখনো বলতে শুনবেনা, "আমি শুধু তোমার!"
মানুষ মূলত অন্যকে নিজের করে পেতে চায়! পুরোটা পেতে চায়! একটা আস্ত মানুষের মন এবং শরীরের সম্পূর্ন অধিকার চায়!
অথচ, কাউকে পুরোটা পাওয়ার জন্য মানুষ তার নিজেকে পুরোটা দিতে চায় না!
অথচ, কাউকে পুরোটা পাওয়ার জন্য মানুষ তার নিজেকে পুরোটা দিতে চায় না!
আমি বেশিদিন একটা সম্পর্কে স্থায়ী হতে পারিনা, কারন আমি আমার নিজেকে হারিয়ে কাউকে পেতে চাইনা!
আমি চাই, সে আমার হোক! সে চায়, আমি তার হই! দিনশেষে আমরা আসলে কেউই কারো হয়ে উঠতে পারিনা!
আমি চাই, সে আমার হোক! সে চায়, আমি তার হই! দিনশেষে আমরা আসলে কেউই কারো হয়ে উঠতে পারিনা!
আমি প্রচন্ড লিবারেল স্বভাবের মানুষ! সম্পর্কের যেসব দায়বদ্ধতা থাকে, তার সাথে আমার এডজাস্ট হয়না!
প্রিয় মানুষের অভিমান ভাঙাতে গিয়ে যে সময় বিনিয়োগ করতে হয়, এই ছোট্ট জীবনে অত'টা সময় আমার কাছে নেই!
অভিমান ভাঙানোর চেষ্টা বড়জোর একবার দুবার করা যায়! এরচেয়ে বেশি ট্রায়াল নিতে হলে, এই অভিমানকে বিরক্ত লাগতে শুরু করে!
প্রিয় মানুষের অভিমান ভাঙাতে গিয়ে যে সময় বিনিয়োগ করতে হয়, এই ছোট্ট জীবনে অত'টা সময় আমার কাছে নেই!
অভিমান ভাঙানোর চেষ্টা বড়জোর একবার দুবার করা যায়! এরচেয়ে বেশি ট্রায়াল নিতে হলে, এই অভিমানকে বিরক্ত লাগতে শুরু করে!
আমি যখন যার সাথে থাকি, তাকে স্থায়ী করার চেষ্টা করি!
কিন্তু হয়ে উঠেনা! আমার ম্যাচিউরিটি লেভেল আমার বয়সকে অতিক্রম করে গেছে!
এখন কেউ আমার জন্য মরে যাচ্ছে, এরকম কিছু দেখলে আমি দূরত্ব বাড়িয়ে দিয়ে তাকে বাঁচতে শেখাই! একটা মানুষ যে আরেকটা মানুষহীনতায় মরে যায়না, এই শিক্ষাটা মানুষের পাওয়া উচিত!
কিন্তু হয়ে উঠেনা! আমার ম্যাচিউরিটি লেভেল আমার বয়সকে অতিক্রম করে গেছে!
এখন কেউ আমার জন্য মরে যাচ্ছে, এরকম কিছু দেখলে আমি দূরত্ব বাড়িয়ে দিয়ে তাকে বাঁচতে শেখাই! একটা মানুষ যে আরেকটা মানুষহীনতায় মরে যায়না, এই শিক্ষাটা মানুষের পাওয়া উচিত!
সম্পর্কের ক্ষেত্রে আমরা আসলে ভালোবাসার দাবী নিয়ে বিপরীত মানুষটার স্বাধীনতা নষ্ট করে ফেলার চেষ্টা করি!
এটা করা যাবেনা, ওটা করা যাবেনা! এভাবে চলো, ওভাবে চলো!
এত রাতে বাইরে কি করো? তোমার ফোন ওয়েটিং কেন? তোমার ফেসবুকের পাসওয়ার্ড দাও! তুমি ওই মেয়ের দিকে তাকাইলা কেন? আরেকজনের ছবিতে লাভ রিয়্যাক্ট দিয়েছো কেন?
রাতে খাইসো? খাও নাই কেন? ঘুমাইসো? এখনো ঘুমাও নাই কেন?
তুমি তো আমাকে ভালোবাসো না! তোমাকে এখন আর বিশ্বাস করিনা! তোমার সাথে আমার এডজাস্ট হচ্ছেনা! উই আর নট মেড ফর ইচ আদার! তোমার মতো মানুষকে ভালোবেসে ভুল করেছি!
এভাবে আর হয়না!
ফ্যান্টাসী লেভেলটা ক্রস করলেই আমাদের অভিযোগের তালিকা বড় হতে থাকে!
যার জন্য একজীবন বাঁচতে চেয়েছিলে, তার জন্যই জীবনটা বিরক্তিকর মনে হবে!
এটা করা যাবেনা, ওটা করা যাবেনা! এভাবে চলো, ওভাবে চলো!
এত রাতে বাইরে কি করো? তোমার ফোন ওয়েটিং কেন? তোমার ফেসবুকের পাসওয়ার্ড দাও! তুমি ওই মেয়ের দিকে তাকাইলা কেন? আরেকজনের ছবিতে লাভ রিয়্যাক্ট দিয়েছো কেন?
রাতে খাইসো? খাও নাই কেন? ঘুমাইসো? এখনো ঘুমাও নাই কেন?
তুমি তো আমাকে ভালোবাসো না! তোমাকে এখন আর বিশ্বাস করিনা! তোমার সাথে আমার এডজাস্ট হচ্ছেনা! উই আর নট মেড ফর ইচ আদার! তোমার মতো মানুষকে ভালোবেসে ভুল করেছি!
এভাবে আর হয়না!
ফ্যান্টাসী লেভেলটা ক্রস করলেই আমাদের অভিযোগের তালিকা বড় হতে থাকে!
যার জন্য একজীবন বাঁচতে চেয়েছিলে, তার জন্যই জীবনটা বিরক্তিকর মনে হবে!
আমি বড্ড হাঁপিয়ে উঠি! এতকিছু একসাথে মেইনটেইন করা যায়না!
আমার একাকিত্ব ভালো লাগে!
এই ধরো,
খুব করে সমুদ্র দেখতে ইচ্ছে হলো, রাত ১০ টার গাড়িতে উঠে সমুদ্রের পথে চলে গেলাম। ভালো লাগছেনা, দু প্যাগ মদ গিলে শূন্যে ভাসলাম! ঘুমাতে ইচ্ছে হলে ঘুমালাম, ইচ্ছে না হলে জেগে রইলাম!
এতে অন্তত কারো কোন অভিমান অভিযোগ জন্মাবে না!
আমি আমার মতো বাঁচবো, তাতে কারো অভিযোগ হবে, এটা মেনে নেওয়া কঠিন কাজ!
এই ধরো,
খুব করে সমুদ্র দেখতে ইচ্ছে হলো, রাত ১০ টার গাড়িতে উঠে সমুদ্রের পথে চলে গেলাম। ভালো লাগছেনা, দু প্যাগ মদ গিলে শূন্যে ভাসলাম! ঘুমাতে ইচ্ছে হলে ঘুমালাম, ইচ্ছে না হলে জেগে রইলাম!
এতে অন্তত কারো কোন অভিমান অভিযোগ জন্মাবে না!
আমি আমার মতো বাঁচবো, তাতে কারো অভিযোগ হবে, এটা মেনে নেওয়া কঠিন কাজ!
নিজেকে নিয়ে বাঁচতে শেখাটা ভীষন জরুরী!
পরনির্ভরশীলতা একটা ব্যাধির মতো! এই অসুখ একবার ভেতরে জন্মে গেলে, তোমার চলার পথ কঠিন হয়ে উঠবে!
তবুও, আমার সাথে সবার মতাদর্শ মিলবেনা! কেউ কেউ প্রচন্ড পরনির্ভরশীল হতে ভালোবাসে!
ফোনের ওপাশ থেকে কেউ খেতে না বলা পর্যন্ত খাবেনা! অসুখের সময় দুবেলা যত্ন না নিলে কান্না করে চোখ লাল করে ফেলবে!
একজন নির্দিষ্ট মানুষের অযত্নে মরে যেতে চাইবে! অভিমান করবে! অভিযোগ করবে! তারা পরজীবী হতে ভালোবাসে!
তারা তাদের নিজের অস্তিত্বকে অন্যের কাছে হস্তান্তর করে দেয়!
তারা এভাবেই ভালো থাকে, অথবা ভালো থাকার ভান করে!
পরনির্ভরশীলতা একটা ব্যাধির মতো! এই অসুখ একবার ভেতরে জন্মে গেলে, তোমার চলার পথ কঠিন হয়ে উঠবে!
তবুও, আমার সাথে সবার মতাদর্শ মিলবেনা! কেউ কেউ প্রচন্ড পরনির্ভরশীল হতে ভালোবাসে!
ফোনের ওপাশ থেকে কেউ খেতে না বলা পর্যন্ত খাবেনা! অসুখের সময় দুবেলা যত্ন না নিলে কান্না করে চোখ লাল করে ফেলবে!
একজন নির্দিষ্ট মানুষের অযত্নে মরে যেতে চাইবে! অভিমান করবে! অভিযোগ করবে! তারা পরজীবী হতে ভালোবাসে!
তারা তাদের নিজের অস্তিত্বকে অন্যের কাছে হস্তান্তর করে দেয়!
তারা এভাবেই ভালো থাকে, অথবা ভালো থাকার ভান করে!
আমি ভাবি,
যে মানুষ আমার হবে, সে মানুষ আমারই! যত্নে অযত্নে সে আমার!
স্বাধীনভাবে বাঁচার পরও সে আমার! দুজন মানুষ তার নিজ নিজ কক্ষপথে হেটে চলেও ভালোবাসতে পারে! এই ম্যাচিউরিটিটা আমাদের আসেনা!
যে মানুষ আমার হবে, সে মানুষ আমারই! যত্নে অযত্নে সে আমার!
স্বাধীনভাবে বাঁচার পরও সে আমার! দুজন মানুষ তার নিজ নিজ কক্ষপথে হেটে চলেও ভালোবাসতে পারে! এই ম্যাচিউরিটিটা আমাদের আসেনা!
আমরা ধরে নেই, যে আমার মানুষ হবে তার কোন ব্যক্তিগত জীবন থাকা যাবেনা!
আমাকে ভালোবাসে মানে, তার জীবনের প্রতিটা জায়গায় আমার নাক গলানো বাধ্যতামূলক! ভালোবাসার নামে আমরা মাঝে মাঝে বিরক্তি সৃষ্টি করি!
সম্পর্কের এত এত দায়বদ্ধতায় একসময় দমবন্ধ লাগে!
আমরা নিজে নিজে একজন অন্যজনের প্রতি থাকা বিশ্বাসের জায়গাটা নষ্ট করি!
যে মানুষ তোমাকে ঠকাবে, তুমি হাজারটা রেসট্রিকশন দেওয়ার পরও সে ঠকাবে!
যে রয়ে যাবে জীবনে, সে রয়েই যাবে! রয়ে যাওয়া মানুষ আসলে রেসট্রিকশনে রয়ে যায়না! এমনি এমনি রয়ে যায়! তার রয়ে যেতে ভালো লাগে বলে রয়ে যায়!
আমাকে ভালোবাসে মানে, তার জীবনের প্রতিটা জায়গায় আমার নাক গলানো বাধ্যতামূলক! ভালোবাসার নামে আমরা মাঝে মাঝে বিরক্তি সৃষ্টি করি!
সম্পর্কের এত এত দায়বদ্ধতায় একসময় দমবন্ধ লাগে!
আমরা নিজে নিজে একজন অন্যজনের প্রতি থাকা বিশ্বাসের জায়গাটা নষ্ট করি!
যে মানুষ তোমাকে ঠকাবে, তুমি হাজারটা রেসট্রিকশন দেওয়ার পরও সে ঠকাবে!
যে রয়ে যাবে জীবনে, সে রয়েই যাবে! রয়ে যাওয়া মানুষ আসলে রেসট্রিকশনে রয়ে যায়না! এমনি এমনি রয়ে যায়! তার রয়ে যেতে ভালো লাগে বলে রয়ে যায়!
সম্পর্কের দায়বদ্ধতা থেকে মানুষ যখন মুক্তি পাবে, আমি তখন খুব করে কাউকে ভালোবাসবো!
একদম ভেঙেচূরে টাইপ ভালোবাসা!
একদম ভেঙেচূরে টাইপ ভালোবাসা!
আমি আমার কথা বললাম! তোমার জীবন এমন হতে হবে তাও না!
আসলে বাঁচতে হলে একাই বাঁচতে হয়! বেঁচে থাকার যুদ্ধে কেউ কেউ অংশগ্রহন করতে চাইবে ঠিকই, তারপর যুদ্ধটা শুরু হলে পালাবে!
তোমার যুদ্ধে, তুমি একাই যোদ্ধা!
আসলে বাঁচতে হলে একাই বাঁচতে হয়! বেঁচে থাকার যুদ্ধে কেউ কেউ অংশগ্রহন করতে চাইবে ঠিকই, তারপর যুদ্ধটা শুরু হলে পালাবে!
তোমার যুদ্ধে, তুমি একাই যোদ্ধা!
বেশি কাছের মানুষ বেশি দূরে যায়! কাছের মানুষের প্রতি একবার পরনির্ভরশীল হয়ে গেলে, তার অনুপস্থিতিতে অক্সিজেনের অভাববোধ হওয়াটাই তো স্বাভাবিক!
ভালোবাসো, পরজীবী হইয়ো না! পরজীবী প্রেমিককে আমার আগাছা মনে হয়!
গাছ তার বেড়ে উঠার স্বার্থে একসময় আগাছা ছাটাই করে ফেলে!
তুমি বরং গাছ হওয়ার চেষ্টা করো! আগাছা তো যেকেউই হতে পারে!
গাছ তার বেড়ে উঠার স্বার্থে একসময় আগাছা ছাটাই করে ফেলে!
তুমি বরং গাছ হওয়ার চেষ্টা করো! আগাছা তো যেকেউই হতে পারে!
নিজের মেরুদন্ডের উপর দাঁড়াতে শিখতে না পারলে, কষ্ট পেতে হবে, এটা মেনে নাও!
তোমার দুঃখী দুঃখী জীবনের গল্প সৃষ্টির বিহাইন্ড দ্যা সীনে তুমি নিজেই দাঁড়িয়ে আছো!
তোমার দুঃখী দুঃখী জীবনের গল্প সৃষ্টির বিহাইন্ড দ্যা সীনে তুমি নিজেই দাঁড়িয়ে আছো!
Comments
Post a Comment